ন্যাটোর মোড়লরা আপনাকে যুদ্ধে ঠেলে দিয়ে মই নিয়ে সটকে পরেছে।
নিশ্চিত হার জেনেও বন্ধুদের নিরাপদ জীবনের আমন্ত্রণ উপেক্ষা করে বুক চিতিয়ে অস্র হাতে নেমে এসেছেন রাস্তায়।
জনতার প্রেসিডেন্ট যেলেনস্কি ,
আপনি রাজপ্রাসাদ থেকে নেমে যোগ দিয়েছেন জনতার কাতারে।
হুঙ্কার দিয়ে জানিয়েছেন-“আমি পালাবোনা
মরতে হলে দেশের মাটিতে থেকেই মরবো।”
“আমি আমার জনগন ও সেনাদের পাশে থেকে লড়াই করবো যতদিন বেঁচে আছি”।
রাজপ্রাসাদ ছেড়ে সামরিক পোষাকে নেমে এসেছেন যুদ্ধের মাঠে।
কি দুরন্ত সাহস!
আহা ! কি দেশ প্রেম!!
যে দেশের নব দম্পতি হানিমুনে না গিয়ে রনক্ষেত্রে যাবার ঘোষনা দেয়,
আবেগতাড়িত কন্ঠে বলে-হানিমুন নয়,সবার আগে দেশ।
যে দেশের ছাত্র তরুণ যুবক কর্মজীবি মানুষ জীবন বাজি রেখে অস্র হাতে রনাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পরে
এদের রুখবে কে?
সমুদ্রের ঢেউকে কি তাবিজ কবজ আর তুকতাক দিয়ে ঠেকানো যায়!
বাংলার একাত্তুর যুগে যুগে ফিরে আসে দেশে দেশে
সূর্যসন্তানরা জেগে উঠে বংশ পরম্পরায়।
রাশিয়ার আধিপত্যবাদি প্রেসিডেন্ট পুতিন-Shame on you.
আমাদের এক আকাশ ঘৃণা বিশাক্ত সরীসৃপের মত দংশাবে তোমাকে সারাটা জীবন।
আর জনতার প্রসিডেন্ট যেলেনস্কি-আপনাকে স্যালুট।
আপনার জন্য এক সাগর ভালোবাসা।
জীবনতো একটাই! যা আপনি স্মরনীয় করে বিলিয়ে দিলেন ইতিহাসের পাতায়।
সারা বিশ্বের মুক্তিকামি মানুষের ভালোবাসা আপনাকে ঘিরে থাকবে অনন্তকাল।
আপনি তাদের অনুপ্রেরনা হয়ে বেঁচে থাকবেন।
জনতার প্রেসিডেন্ট যেলেনস্কি ,আবারও অভিনন্দন আপনাকে।